যোগ্যতাঃ কোন শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন নেই।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
১। পাসপোর্ট
২। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স
৩। ভারতের যেকোনো ভিসা
৪। এর ছাড়া শতভাগ ভিসা নিশ্তিত করার জন্য বাকি কাগজপত্র আমরা ম্যানেজ করব।
খরচঃ
১। টোটাল ১৮ লাখ টাকা আমাদের দিতে হবে দুইটা স্টেপে
যখন কাজ শুরু করা হবে তখন পাসপোর্ট এর সাথে ২ লক্ষ টাকা দিতে হবে (ভিসা না হলে শতভাগ ফেরতযোগ্য)।
বাকি টাকা (১৬ লাখ) দিতে হবে ভিসার পর।
২। যেসকল খরচ এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত নাঃ
এম্বাসি ফী ১৩,৭০০ রুপি
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ভেরিফিকেশন বাংলাদেশ কনস্যুলেট দিল্লি ১,৫০০ রুপি
দিল্লিতে যাওয়া আসা এবং থাকার খরচ (২ দিন থাকতে হবে)।
কিছু প্রচলিত প্রশ্নের উত্তর নিচে দেওয়া হলঃ
১। ভিসা করতে কত দিন সময় লাগবে?
উত্তরঃ টোটাল ৪ থেকে ৬ মাস সময় লাগবে, যদিও এটি ফাইল জমা দেয়ার টাইম এর উপর নির্ভর করে।
২। অন্যান্য দেশের মত দিল্লি গিয়ে মাসের পর মাস এম্বাসি এপয়েন্টমেন্ট এর জন্য অপেক্ষা করতে হবে?
উত্তরঃ একদমই না, এপয়েন্টমেন্ট তারিখের ২ দিন আগে যাবেন, ফাইল জমা দিয়ে সাথে সাথে চলে আস্তে পারবেন।
৩। দিল্লিতে কি নিজে নিজে ফাইল জমা দিতে হবে?
উত্তরঃ জি, নিজে নিজে জমা দিবেন কিন্তু আমাদের গাইড থাকবে, যেহেতু ভিসা গুলা ১৫-২৫ জনের গ্রুপে হয়।
৪। পর্তুগাল যাওয়ার পর টিআরপি কার্ড কে করে দিবে?
উত্তরঃ সবগুলা কাজ আমরাই করে দিব, যেমন Tax identity no, social security no এবং TRP কার্ডের ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর জন্য এপয়েন্টমেন্ট।
Hotline – 01710021116
Copyright 2025, GRC Services Ltd. All rights reserved.