Portugal Work Permit from Bangladesh

Portugal-Work-Permit-from-Bangladesh
Portugal Work Permit From Bangladesh

পর্তুগালে ওয়ার্ক পারমিট (D1)

যোগ্যতাঃ কোনো শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন নেই।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ

১। পাসপোর্ট

২। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স

৩। ভারতের যেকোনো ভিসা

৪। এর ছাড়া শতভাগ ভিসা নিশ্তিত করার জন্য বাকি কাগজপত্র আমরা ম্যানেজ করব।

 ২১ লাখ টাকায় যে সকল সার্ভিস অন্তর্ভুক্ত:

১। পর্তুগালের D1 ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় সব কাজ

২। এম্বাসির সকল খরচ

৩। বিমান টিকেট

৪। BMET ক্লিয়ারেন্স

৫। রেসিডেন্স কার্ড (TRP) আবেদনের জন সকল কাগজপেত্রর ব্যবস্থাপনা

খরচের বিবরণ:

১। মোট খরচ:

→২১ লাখ টাকা (বিমান টিকিট ও এম্বাসির সব খরচসহ)।

এটি দুই ধাপে পরিশোধ করতে হবে :

  • প্রথম ধাপ: কাজ শুরু করার সময় পাসপোর্টের সাথে ২ লাখ টাকা ।
  • দ্বিতীয় ধাপ: ভিসা পাওয়ার পর বাকি ১৯ লাখ টাকা ।

২। খরচের মধ্যে যা অন্তর্ভুক্ত নয়:

  • দিল্লিতে যাওয়া -আসার খরচ
  • দিল্লিতে থাকা ও খাবারের খরচ (প্রায় ২ দিনের জন্য )

৩। ভিসা না হলে ফেরতের নীতিমালা :

→ যদি কোনো কারণে ভিসা না হয় (যদিও শতভাগ ভিসা নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে ), তাহলে এম্বাসি ফি ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক খরচ মিলিয়ে মোট ৩৩,০০০ রুপির সমপরিমাণ বাংলাদেশি টাকা কর্তন করা হবে ।

                                                                             

কিছু প্রচলিত প্রশ্নের উত্তর (FAQ)

১। ভিসা করতে কতদিন সময় লাগে ?

→আমরা সাধারণত ৪ থেকে ৬ মাসের সময় ধরি , তবে এটি পুরোপুরি আপনার ফাইল আমাদের অফিসে জমা দেওয়ার সময়ের উপর নির্ভর করে ।

নোট: এম্বাসিতে ফাইল জমা দেওয়ার পরে সাধারণত ২০ কার্যদিবসের মধ্যে প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।

২। অন্যান্য দেশের মতো দিল্লি গিয়ে মাসের পর মাস এম্বাসি অ্যাপয়েন্টমেন্টের জন্য অপেক্ষা করতে হবে কি ?

→না , একদমই না ! এখানে অ্যাপয়েন্টমেন্ট তারিখের মাত্র ২ দিন আগে দিল্লি যেতে হবে । ফাইল জমা দিয়ে সেদিনই ফিরে আসা সম্ভব।

৩। দিল্লিতে কি নিজে ফাইল জমা দিতে হবে ?

→জি হ্যাঁ , নিজেই জমা দিতে হবে । তবে চিন্তার কিছু নেই — আমাদের গাইড সবসময় পাশে থাকবে । প্রতিটি গ্রুপে সাধারণত ১৫–২০০ জন

আবেদনকারী একসাথে ভিসা জমা দেন, তাই প্রক্রিয়াটি সহজ এবং নিরাপদ।

৪। কি ধরনের কাজের কন্ট্রাক্ট থাকবে ?

→ ভিসা/TRP প্রক্রিয়ার জন্য আপনার কন্ট্রাক্ট এগ্রিকালচার বা কন্সট্রাকশন ক্ষেত্রের হবে ।

  • TRP কার্ড পাওয়ার পর আপনি চাইলে যে কোনো কাজ বা ব্যবসা করতে পারবেন।
  • তবে লক্ষ্য রাখবেন, পর্তুগালে যাওয়ার পর কোনো কাজের গ্যারান্টি নেই।
  • যখন যাচ্ছেন তখন ঐ কোম্পানি তে কাজের সুযোগ থাকে , তা হলে করতে পারবে ন।
  • অন্যথায় আপনাকেই নিজে কাজের ব্যবস্থা করতে হবে ।
  • আমাদের দায়িত্ব সীমাবদ্ধ TRP কার্ডের জন্য ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও প্রয়োজনীয় অ্যাপয়েন্টমেন্টের ব্যবস্থা করা পর্যন্ত।

৫। পর্তুগালে পৌঁছানোর পর TRP কার্ড ও অন্যান্য কাজ কে করে দেবে ?

→সবগুলো কাজ আমরাই সম্পূর্ণভাবে করে দিই, যেমনঃ

  • Tax Identity Number (NIF)
  • Social Security Number (NISS)
  • TRP কার্ডের ফিঙ্গারপ্রিন্টের অ্যাপয়েন্টমেন্ট ও সহায়তা ।

 

নোট: NISS করার সময় কিছু শিক্ষার্থী কে আইনজীবীর সহায়তা নিতে হতে পারে । সেই ক্ষেত্রে প্রায় ১০০ ইউরো খরচ হতে পারে । TRP কার্ড

পাওয়ার সময় সম্পূর্ণভাবে AIMA-এর প্রক্রিয়ার উপর নির্ভর করে । কোনো আবেদনকারী ১ সপ্তাহে পেতে পারেন, আবার কারো ক্ষেত্রে ২ মাসও

সময় লাগতে পারে । AIMA ফি : ১৭৮ ইউরো (এটি যেকোনো সময় পরিবর্তন হতে পারে )। নোট: AIMA ফি TRP কার্ড প্রক্রিয়ার জন্য প্রযোজ্য।

 

 

সতর্কবার্তা

সকল খরচ জেনে-বুঝে তারপরই ফাইল জমা দিন।

আবেগে বা তাড়াহুড়াতে কেউ ফাইল জমা দিবেন না।

শুধুমাত্র যাদের সম্পূর্ণ টাকা ক্যাশ আছে, তারাই ফাইল জমা দেবেন।

Hotline01710021116